সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি বলেছেন,গুণগত মান বিবেচনায় নন-ফিকশন বইমেলা একটি অনন্য আয়োজন।এ মেলায় স্থান পাওয়া বইয়ের মান আমাকে দারুণভাবে আকৃষ্ট করেছে।সেজন্য বইমেলার আয়োজক বণিক বার্তা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদকে আমি সাধুবাদ জানাই।প্রতিবছর বাংলা একাডেমি অমর একুশে বইমেলার আয়োজন করে থাকে।সেখানে বইয়ের মান যাচাইয়ের জন্য একটি কমিটি থাকলেও সেভাবে মান বজায় রাখা সবসময় সম্ভবপর হয়ে ওঠেনা।সেদিক বিবেচনায় নন-ফিকশন বইমেলা একটি ব্যতিক্রমী ও গুণগত মানসম্পন্ন অসাধারণ আয়োজন।প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ প্রাঙ্গণে বণিক বার্তা ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের যৌথ আয়োজনে তিন দিনব্যাপী (২৬-২৮ ডিসেম্বর)’৭ম নন-ফিকশন বইমেলা ২০২৩’এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড.মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন)অধ্যাপক ড.মুহাম্মদ সামাদ।শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন’নন-ফিকশন গ্রন্থ সম্মাননা-২০২৩’ নির্বাচন সংক্রান্ত জুরি বোর্ডের সভাপতি আবুল কাসেম ফজলুল হক এবং সদস্য যথাক্রমে অধ্যাপক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী ও ফারুক মঈনউদ্দীন।আরো বক্তৃতা করেন বণিক বার্তা’র সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ।
উল্লেখ্য,৭ম নন-ফিকশন বইমেলায় দেশের ৪১টি প্রকাশনা ও গবেষণা সংস্থা অংশ নিয়েছে।জুরি বোর্ডের মতামতের ভিত্তিতে’নন-ফিকশন গ্রন্থ সম্মাননা-২০২৩’এর জন্য নির্বাচিত হয়েছেন লেখক আমিনুল ইসলাম ভুইয়া ও মো.নজরুল ইসলাম যথাক্রমে’প্লেটো প্রবেশিকা’ও’Sharing Ganges Water’গ্রন্থ দুইটি রচনার জন্য।আর গ্রন্থ দুইটি প্রকাশ করেছে যথাক্রমে’পাঠক সমাবেশ’ও ‘ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড’।এ বইমেলা আয়োজনের অন্যতম লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থী ও সাধারণ পাঠকদের মধ্যে ব্যবসা,অর্থনীতিসহ নন-ফিকশন বইয়ের পরিচিতি বৃদ্ধি এবং এ ধরনের বই পড়ায় আগ্রহী করে তোলা।
Authorized ।। mizanur rahman